কক্সবাজার বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুকাময় সমুদ্র সৈকত হিসাবে পরিচিত, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ১২০ কিলোমিটার। এখানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য মন মুগ্ধ করে তোলে। সৈকতে ঘোড়ার পিঠে চড়া, ওয়াটার স্পোর্টস এবং শুঁটকি পল্লী ভ্রমণ পর্যটকদের জন্য এক দারুণ অভিজ্ঞতা। এছাড়া কাছাকাছি ইনানী বিচ, হিমছড়ি ঝর্ণা এবং মহেশখালী দ্বীপও ঘুরে দেখার মতো।
সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের একমাত্র প্রাকৃতিক আবাসস্থল। ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত এই বন জীববৈচিত্র্যের জন্য পরিচিত। নৌকা ভ্রমণ, বন্যপ্রাণী দেখা এবং শ্বাসমূলের বন প্রাকৃতিক প্রেমীদের জন্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা দেয়।
রাঙামাটি জেলার সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পার্বত্য পর্যটন কেন্দ্র। মেঘে ঢাকা পাহাড়ের সারি, সবুজ প্রকৃতি এবং শীতল আবহাওয়া পর্যটকদের মনকে প্রশান্তি এনে দেয়। সাজেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য খুবই আকর্ষণীয়। স্থানীয় আদিবাসী সংস্কৃতি ও জীবনযাপনও পর্যটকদের কাছে বিশেষ কিছু।
সিলেটের জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য নিদর্শন। পিয়াইন নদীর তীরে অবস্থিত এই স্থানটিতে পাহাড়, জলপ্রপাত, পাথর এবং সবুজ চা বাগান দেখা যায়। বিশেষ করে বর্ষাকালে এর সৌন্দর্য বহুগুণ বেড়ে যায়। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড়ের চূড়া জাফলং থেকে দেখা যায়, যা এর আকর্ষণ আরও বাড়ায়।
পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উভয়ই দেখা যায়। এটি 'সাগর কন্যা' নামেও পরিচিত। কুয়াকাটার শান্ত পরিবেশ এবং স্থানীয় বৌদ্ধ মন্দির, শুঁটকি পল্লী, এবং ঐতিহ্যবাহী রাখাইন পল্লী পর্যটকদের জন্য অতিরিক্ত আকর্ষণ।
৳৪৯৯
৳৫৯৯
৳৬৯৯
৳৭৯৯